বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?

বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?

বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?
বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?

শিব পুরাণ অনুসারে জানা যায় দেবাদিদেব মহাদেবের পছন্দের ফুলের সংখ্যা নেহাত কম নয় । শ্বেতকরবি ,আকন্দ ,শেফালী, কুন্দ, মল্লিকা ,চাপা, শিরীষ, নাগকেশর, মুচুকুন্দ, টগর, বজ্রপুষ্প ,ধুতরা ,পদ্ম ইত্যাদি ফুল রয়েছে ভোলানাথের প্রিয় ফুলের তালিকায় । তবে এসবের মধ্যেও তার সবচেয়ে বেশি প্রিয় হল পদ্ম । কিন্তু পূজার অর্ঘ্যে যদি কোন ফুল নাও থাকে তখন শুধুমাত্র একটি বেলপাতা দিয়ে যদি কোন ভক্ত তাকে পূজা করেন তাতেই পরম তুষ্ট হন আশুতোষ শিব। বিল্লপত্রবা শ্রীফল বৃক্ষের একটি ত্রিফলক পত্রই তার কাছে সমস্ত অর্ঘ্য ও পুষ্পের চেয়ে বেশি প্রিয়।(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন বেলপাতা কেন শিবের এত প্রিয়? শুধু সিবি নন প্রায় সমস্ত পূজা অর্চনায় বিলল পত্রের আবশ্যিক ব্যবহার কি আপনাকে কখনো ভাবিয়েছে?(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

বিল্লো বৃক্ষ মহাত্মা বর্ণনায় বলা হয়েছে বিল্লোপত্রের ত্রিফলক পত্রের মাঝখানের পাতাটি শিব স্বরূপ বামপত্র ব্রম্মা স্বরূপ এবং ডানপত্রটি বিষ্ণু স্বরূপ। তাই বিল্লো বৃক্ষের ছায়া মাড়ালে আয়ুনাস হয়। এবং বিল্লো বৃক্ষের পা দারাস স্পর্শ করলে শ্রী তথা লক্ষ্মীনাশ হয়। বিলল বৃক্ষের বন যে স্থানে থাকে তা বারনসি পুরি স্বরূপ। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন বেল গাছ পাতা ও ফল সনাতন শাস্ত্রে ঠিক কতটা গুরুত্ব বহন করে চলেছে। পুরান বলছে একবার দেবী পার্বতী এবং তার সখিরা অর্থাৎ জয়া বিজয়া ও জয়ন্তী প্রমোদভ্রমণে বের হওয়ার পরিকল্পনা করলেন। দেবী পার্বতী তার বাহন সিংহ যোগে সখীদের নিয়ে গেলেন একটি পর্বতে। দীর্ঘ পথ পরিক্রমার ক্লান্তিতে দেবী মাতার কপালে দেখা দেয় একটি শ্বেত বিন্দু বা ঘাম। সেই শ্বেত বিন্দু মাটিতে পড়ার সাথে সাথে তার থেকে একটি ছোট গাছের জন্ম হয়। যার ছিল তিনটি পাতা তখন সখিরা পর্ব থেকে বললেন ‘হে দেবী এই বৃক্ষ তোমারি অংশ এর একটি নাম প্রদান করাও তোমার কর্তব্য।’দেবী পার্বতী তখন এই গাছের নাম দিলেন বিল্লব বৃক্ষ। তারপর তিনি নিজের শরীরের নানান অংশ এই গাছে স্থাপন করলেন। যেমন গিরিজা রূপে তিনি রইলেন কি করে কাত্যায়নের নামে ফলে এবং দুর্গা রূপে রইলেন ফুলে। তিনি নিজে ঘোষণা করলেন “মহাদেব কে এই গাছের পাতা আর ফুল দিয়ে পূজা করলে তিনি সবচেয়ে তুষ্ট হবেন।”দেবী পার্বতীর নিজে এই গাছে অধিষ্ঠান করেছেন। তাই এই গাছের পাতা বা ফুল মহাদেবকে দেওয়ার মানে আসলে পার্বতীকেই মহাদেবের কাছে অর্পণ করা। সেখান থেকেই বেল পাতার ব্যবহার শুরু হলো শিবের পূজায়। তবে এর কাহিনীটি শেষ নয়। বেল গাছের জন্ম সম্পর্কিত সবচেয়ে প্রচলিত এবং আশ্চর্যজনক কাহিনীটি বর্ণিত হয়েছে শিব পুরাণে। সেই কাহিনী জানার আগে চলুন জেনে নেই বেল গাছ সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য যা আপনারা অনেকেই জানেন না।(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

বৈদিক শাস্ত্র মতে বেল পাতার সম্পর্কে আমরা কি জানব?(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

বৈদিক শাস্ত্র মতে–বেল পাতার তিনটি পাতা একত্রে থাকলে তাকে একটি বেলপাতা বলা হয়। এই তিনটি বেল পাতা একত্রে ব্রহ্মা-বিষ্ণু মহেশ্বর এর প্রতীক। অন্যদিকে বিলল বৃক্ষের ত্রিফলক পত্রকে নিরাকার পরম বৃক্ষের তৃণ জন হিমেবে বিবেচিত হয়। বলা হয় বিড়ল পত্রের তিনটি পাতা যথাক্রমে পূজা স্তত্র ও জ্ঞান । এছাড়াও বেল গাছের কাণ্ড বা শাখা যথাক্রমে সৃষ্টি স্থিতি ও লয় কে উপস্থাপন করে। আপনারা অনেকেই জানেন আমাদের শাস্ত্রে তিন সংখ্যাটির গুরুত্ব অত্যাধিক। আমাদের গুণ তিনটি তথা স্বত্ব: রজ: আর তম:। আমাদের পরম আরোধ্য ও তিনজন তথা–ব্রম্মা, বিষ্ণু আর মহেশ্বর। আমাদের তিনটি লোক তথা স্বর্গ , মর্ত্য , আর পাতাল। বলা হয় বেলপাতা এই তিনটেই বোঝায় একই অঙ্গে। তাই মহাদেব কে বেলপাতা অর্পণ করা মানে নিজের তিনগুণ ৩ লোক সব দেবতা এবং সবকিছু তাকে নিবেদন করা। একটি বেলপাতা তাই নিজেকেই সার্বিকভাবে সমর্পণকে নির্দেশ করেন। পুরান অনুযায়ী সমুদ্র-মন্ত্রণের সময় যখন ফলাফল নামক ভয়ংকর বিষ উত্থিত হয় তখন দেবাদিদেব মহাদেব বিশ্বব্রহ্মাণ্ড কে রক্ষা করার জন্য সেই বিষ পান করেছিলেন। সেই বিধ্বংসী গরল পান করার পর বিষের প্রভাবে তার কণ্ঠন নীল বর্ণ ধারণ করে। তখন দেবতারা তার মাথায় গঙ্গাজল ঢালতে শুরু করেন ঠিক সেই সময় তাকে তার শরীরকে ঠান্ডা রাখতে বেল পাতাও দেওয়া হয়। পরবর্তীতে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে বেলপাতা রেডিও প্রটেকটিভ। অর্থাৎ তেজ* থেকে বেশ কিছুটা বাঁচাতে পারে বেলপাতা। তাই প্রায় সমস্ত দেব দেবীর পূজায় বিপ্লব পত্র আবশ্যক। তবে অসম্পূর্ণ বা ছেঁড়া বিল্লা পত্র ধর্মানুষ্ঠানের অর্পণ করা হলে তা পাপ কার্যের সঙ্গে তুলনা করা হয়।(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

বিপ্লব বৃক্ষ ও পত্রিকার সম্পর্কে জ্যোতিষ শাস্ত্রে কি বলা হয়েছে চলুন জেনে নেওয়া যাক?(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

বিলল বৃক্ষ ও পত্রিকা সম্পর্কে জ্যোতিষ শাস্ত্রে বলছে বাড়ির উত্তর-পূর্ব দিকে বেলগাছ থাকলে সম্পদ প্রাপ্তি ও অশুভত্ত থেকে মুক্তি মেলে। বাড়ির পূর্বদিকে বেল গাছ থাকলে বিভিন্ন সম্পদ ও শান্তি লাভের নির্দেশ করে। বাড়ির পশ্চিম দিকে বেল গাছ থাকলে সু সন্তান লাভের পর প্রশস্ত করে। বাড়ির দক্ষিণ দিকে বেল গাছ থাকলে দুর্ঘটনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে শারীরিক প্রয়োজনেও বেল গাছের ভূমিকা অনস্বীকার্য। বেলফলের গুঁড়ো দুধের সাথে পান করলে রক্তাল্পতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। হাই ব্লাড সুগার রোগ নিরাময় করতে বেল খাওয়া খুবই উপকারী। বেল ফল ঠান্ডা জলে ভিজিয়ে মিশ্রি সহকারে পান করলে লিভারের সমস্যা দূর হয়। বেল ফল সর্ষের তেলের মিশ্রণে যদি কোন ব্যথায় মালিশ করা হয় তাহলে খুবই উপকার পাওয়া যায়। বেলের গুঁড়ো যদি ক্ষতস্থানে লাগানো হয় এ ছাড়াও বেল ফল চীনের সঙ্গে সেবন করলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

এবার জানবো বেল গাছের জন্ম সম্পর্কে:-(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

কুরআনে বর্ণিত সেই মনোমুগ্ধকর কাহিনীটি। বৈকুণ্ঠে সেদিন লক্ষ্মী দেবীর মন বড়ই উতলা। কেন জানিনা বারবার তার একটা কথাই মনে যাচ্ছিল যে তিনি তো সবসময় স্বামীর সঙ্গেই থাকেন স্বামী ছাড়া অপর কিছু জানেন না। স্বামী ও তাকে ভালোবাসেন ঠিকই তবুও তিনি কি তার স্বামী স্ত্রী নারায়ণের সবচেয়ে প্রিয় হয়ে উঠতে পেরেছেন? উতলা মনের সেই ওঠা পড়া নিয়ে তিনি স্বামীর কাছে এলেন অনন্ত শয্যায় শায়িত বিষ্ণুর পায়ের কাজটিতে বসে পদসেবা করতে শুরু করলেন। পায়ে স্পর্শ পেয়ে বিষ্ণু চোখ খুললেন, তার চোখ পরলো লক্ষ্মী দেবীর চিন্তাছন্ন মুখের দিকে। তখন তিনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন “হে দেবী কিসের চিন্তায় তুমি কষ্ট পাচ্ছো আমায় খুলে বলো।”সামান্য দ্বিধায় একটু ইতস্তত করে লক্ষ্মী দেবী বললেন “হে স্বামী আমি জানি আপনি আমায় খুবই ভালোবাসেন কিন্তু আজ কেন জানিনা আমার মন উচাটন হয়েছে। কেবলই মনে হচ্ছে আর সকলের চেয়ে সবকিছুর ওপরে আমি কি আপনার সবচেয়ে প্রিয় হতে পেরেছি?”লক্ষীর কথা শুনে জগৎপথে শ্রীবিষ্ণুর ঠোঁটে ফুটে উঠলো সেই পরিচিত স্মিত মধুর হাসি। তিনি দেবী লক্ষীকে বললেন “মানুষের কাছে প্রাণ যেমন প্রিয় তুমি আমার কাছে ততটাই প্রিয় হে দেবী লক্ষ্মী।”কিন্তু সত্যি বলতে কি সবার চেয়ে সবকিছুর ওপরে প্রিয় যদি কেউ হন তাহলে তিনি হলেন একমাত্র সত্য সুন্দর শিব। তাই তাকে যারা ভক্তি ভরে পূজা করেন তারাও আমার কাছে শিবের সমান প্রিয় হন।”বিষ্ণুর কথা শুনে মাথা নিচু করে দেবী লক্ষী কয়েক মুহূর্ত মৌন হয়ে রইলেন। পর ছল ছল চোখ দুটি তুলে স্বামীকে বললেন ‘আমি তেমনি এক শিব ভক্ত হতে চাই প্রভু যেমন ভক্ত হলে আমি আপনার সবচেয়ে প্রিয় হতে পারি।’আপনি আমায় পথ দেখান স্বামী বলে দিন কোন ফুলে কোন মন্ত্রে তুষ্ট হন মহাদেব। বিষ্ণু আলতো করে লক্ষ্মী দেবীর কানে দিলেন শিবের প্রিয় পঞ্চাক্ষর মন্ত্র;নম: শিবায়’আর পুজোর জন্য চয়ন করতে বললেন প্রস্ফুটিত পদ্ম। বিষ্ণুর নির্দেশ বৈকণ্ঠে স্বয়ং লক্ষী সোনা দিয়ে নির্মাণ করলেন শিবেত লিঙ্গ রূপ। রত্নময় মন্দির গড়ের সেই শিবমূর্তি প্রতিষ্ঠা করলেন তিনি। শুরু করলেন আরাধ্য দেবতা শিবের নিত্য পূজা। প্রতিদিন প্রভাতে দেবী লক্ষ্মী সরোবর এ গিয়ে নিজের হাতে চয়ন করেন প্রস্ফুটিত পদ্ম। তারপর পবিত্র গঙ্গা জলে পরম নিষ্ঠাই সেই পদ্ম গুলি ধুয়ে গুনতে বসেন। পরপর তিনবার গুণে পুজোর থালায় সাজিয়ে নেন ১০০ টি পদ্ম সেই ১০০ টি পদ্মের অর্ঘ্য দিয়ে চলতে লাগলো বিষ্ণুঘরণী দেবী শ্রী লক্ষ্মীর নিত্য শিব পূজা এইভাবেই কেটে গেল পুরো একটা বছর। এলো বৈশাখ মাস। বৈশাখের শুক্ল পক্ষের তৃতীয়া। প্রতিদিনের মতো পদ্ম চয়ন করে ধৌত করে গণনা করে থালায় সাজিয়ে পূজায় বসেছেন দেবী লক্ষী। নয়ন মুদ্রিত করে দেবাদিদেবের গভীর ধ্যানে ধ্যানস্থ হলেন তিনি। এই সুযোগে ভক্তকে পরীক্ষা করার জন্য শিব পূজার থালা থেকে দুটি পদ্ম হরণ করে নিলেন। ধ্যানের পর লক্ষী যখন অঞ্জলি দিতে শুরু করলেন তখন হঠাৎ করে চোখে পড়ল বড় ১০০ টি পদ্ম থেকে দুইটি পদ্ম অনুপস্থিত। এখন পূজা সম্পূর্ণ হবে কি করে পূজার মাঝে নিজের আসন ছেড়ে পুষ্পচয়ন করতে গেলে শিবের অপমান হবে এখন উপায় । লক্ষ্মী যখন কোন দিকে কোন দিশা খুঁজে পাচ্ছেন না তখন তার মনে পড়ে গেল বিষ্ণুর একটি কথা। তিনি একবার লক্ষ্মী বক্ষযুগলকে তুলনা করেছিলেন পরিস্ফুটিত যুগল পদ্মের সঙ্গে। ভগবান বিষ্ণুর কথা কখনো মিথ্যে হয় না। সেই পদ্ম সদৃশ্য অঙ্গ অধ্যায় উৎসর্গ করেই পূজা সম্পন্ন করতে চাইলেন লক্ষী। এ দৃশ্য দেখে অভিভূত হলেন শিব। তাই ভক্তের প্রসন্নতা নিয়ে লক্ষ্মী যখন তার বক্ষ জোগল বর্তন করতে উদ্যত হলেন তখন মহাদেব আর চুপ করে থাকতে পারলেন না। সম্মুখে আবির্ভূত হয়ে সে কাজে বাধা দিলেন তাকে। বললেন “মাগো আমি আশুতো শিব আমি অল্পেই তুষ্ট হই মা।”তোমার মাতৃ অঙ্গ ছেদন করে আমায় তুমি অনুতপ্ত করেছ প্রসন্নও করেছও। বলমা তুমি কি বর প্রত্যাশা কর? লক্ষ্মী শিবকে স্তবে তুষ্ট করে বললেন হে ভগবান দিতে হলে আমায় এই বর দিন যাতে আমি আমার স্বামীর সবচেয়ে প্রিয় হতে পারি। শীত তখন মৃদু হেসে বললেন তাই হবে মা। তবে তোমার বলিদান এর কথা কেউ কোনদিন ভুলতে পারবেনা। ফোন তোমার ওই অঙ্গ থেকে ধরাই জন্ম হবে বেল নামোক বৃক্ষের। তারপর হবে আমার ত্রিনয়ন। তার ফলের সাধ হবে তোমার বক্ষসুধার অনুরূপ। হে দেবী লক্ষ্মী তোমার আরেক নাম শ্রী। তাই এই বৃক্ষেরও নাম হবে শ্রী। ফলের নাম হবে শ্রীফল আর তার পত্রকে বলা হবে শ্রীপত্র। যতদিন ধরায় চন্দ্র-সূর্য থাকবে এই বৃক্ষ ততদিন থাকবে। এর পত্রে পূজা পেয়ে আমি হব পরম তুষ্ট। শিবের অনুগ্রহে সেই বৈশাখের তৃতীয়া তিথিতে পত্রপুষ্প ও ফলসহ বেল বৃক্ষের জন্ম হলো মরতে। এবার নিশ্চয় বুঝতে পারছেন বেলপাতা কেন দেবাদিদেবের এত প্রিয়। আসল আমরাও বেল গাছ পাতা ও ফলের সমাদর করি এছাড়াও নিয়মিত বিল্লব বৃক্ষের প্রণাম মন্ত্র পাঠ করি পরমেশ্বরের কৃপা লাভ করার জন্য। নমো: বিল্লব তরবের সদা শংকর রুপিনে শকলানি সমোজ্ঞানী কুরুস্ব শিবহসদ।(বেল গাছের জন্ম কিভাবে হল ? বেল পাতা শিবের এত প্রিয় কেন ?)

Prokash Durlov

আমার নাম প্রকাশ করলাম আমি একজন প্রফেশনাল ব্লগার | ব্লগিং করি এবং ব্লগিং থেকে যেটুকু অর্থ উপার্জন করি সেটুকু আমার সংসারের কাজকর | আমি ২০১৩ সাল থেকে ব্লগিং করছি ব্লগিং ক্যারিয়ারে অনেক ওঠানামা হয়েছে তবুও আমি ব্লক থেকে ছাড়িনি আজও পর্যন্ত ইন্টারনেটের মাধ্যমে সমস্ত ধরনের ইনফরমেশন দর্শকের সামনে তুলে ধরছি |

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন

GP Global