টুইংকেল খান্নাকে গরু ভাববেন অক্ষয় কুমার । বড় বড় স্তনের আকার দেখে পেশার পেশার অক্ষয় কুমার
নিজের মেয়েবেলার সঙ্গে ও সন্তানকে স্তনও সন্তানকে স্তন পান করানোর নিয়ে মুখ খুললেন অক্ষয় ঘরোনি। ৮০ দশকের দুই সুপারস্টারের কন্যা টুইংকেল খান্না তার পিতা ছিলেন রাজেশ খান্না বলিউডের সুপারস্টার যদিও তার মেয়ে হয়ে বলিউডে তেমন কিছু নাম ও জায়গা করতে পারেননি টুইংকেল খান্না। রাজেশ ও ডিম্পল কন্যা খেলার ছলে অভিনয়ে জগতে পা রেখেছিলেন। তারপর শর্তে হেরে গিয়ে অক্ষয় কুমারকে বিয়ে করে চিরকালের মত বিদায় জানালেন বলিউড সিনেমা জগতকে।
বর্তমানে টুইংকেল খান্নার বয়স ৪৮ বছর লন্ডনের নামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিকশন রাইটিং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেছেন টুইংকেল খান্না। সম্প্রতি টুইংকেল খান্না একটি বই লেখেন এবং সেই বইয়ের মধ্যে কিছু লাইন তার বাস্তব জীবনের কথা তুলে ধরেন মাতৃতের বদল নিয়ে সেই কথা।
সুপারস্টার মায়ের মেয়ে হওয়ার জেরে সব সময় ছেলেবেলা থেকে মাকে কাছে পাননি টুইংকেল খান্না। তবুও পাতের দুটো রুটি যেন মেয়েরা শেষ করে এবং তাদের মাথার বিনুনি যেন ঠিকভাবে বাঁধা থাকে তা নিশ্চিত করতে ভুলতেন না ডিম্পল। টুইংকেল খান্না টাইমস অফ ইন্ডিয়ার জন্য লিখেন তুই সন্তান আরব ও নিতার জন্য তিনি একাই একশ।
মা হওয়ার সুবাদে হাজারটা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তিনি সন্তানদের থেরাপিস্ট কখনো ইভেন্ট প্লানার কখনো স্টাইলিস্ট আবার কখনো শিক্ষক মাঝে মাঝে মোটিভেসনাল কোচ ও কখনো পুষ্টিবিদের দায়িত্ব পালন করতে হয় তাকে। সব সময় তার সাথে বদলাচ্ছে শৈশব আসি ও ৯০ দশকে বেড়ে ওঠা ছেলেমেয়েদের সঙ্গে আজকের জেনারেশনদের কোন মিল নেই। মর্ডান মাদারহুড এবং জেন্টাল পেরেন্টটি এবং বিস্তারিত কথা বলেছেন টুইংকেল। ২০০২ সালে তার প্রথম সন্তান হওয়ার পর যখন তার বাড়ি এক অতিথি আসেন দেখা করতে তখন অক্ষয় কুমার তাদের জানাই টুইংকেল এখন দুধ দিচ্ছে তাই ও আসতে পারবে না এরূপ কথা জানতে পেরে তিনি হাস্যকর ভাষায় বলেন তিনি এখন গরুতে ট্রান্সফার হয়েছে। অক্ষয় শুধুমাত্র টুইংকেল কে গরু বলে সম্বোধন করেছেন তাদের অতিথিদের সামনে।