আমাদের প্রত্যেকের জীবনে একটা গল্প থাকে আজকে এক বিখ্যাত নীল চলচ্চিত্রের অভিনেতা তথা বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এক উজ্জ্বলতম নক্ষত্র সানি লিওনের বায়োগ্রফি নিয়ে আলোচনা করব আজকের এই আর্টিকেলে। কিভাবে তিনি নীল সিনেমার অভিনেত্রী থেকে একজন বিখ্যাত বলিউড অভিনেত্রী হয়ে উঠলেন এমন কাহিনীটি তোমাদের সঙ্গে আলোচনা করব। যদিও তিনি বলেছেন তার বিগত অতীত যেটা কেটে গেছে সেটা খুবই খারাপ ছিল তবে তিনি ভবিষ্যতে এমন কিছু করবেন যাতে দেশবাসী ও বিশ্ববাসী থাকে এক নামে চেনে এবং গর্বিত করে।
সানি লিওনের বাল্যকালঃ সানি লিওনের বাল্যকালটা ছিল একটু আলাদা ছোটবেলা থেকে তাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে সিনেমাতে যেমন দেখানো হয়েছে ঠিক তেমনি তার জীবনে অনেক দুঃখ কষ্ট রয়েছে। সানি লিওন ছোটবেলা থেকে কি করতে চাইছেন তিনি এটা ভালো করে জানতেন। তিনি তার পিতা ও মাতার কাছ থেকে কোন কিছুই লুকাতেন না সমস্ত কিছু স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিতেন। অসম্ভব সাহসী ও ডানপিটে ছিলে ছোটবেলা থেকে। সানি লিওনের জন্ম হয় ১৯৮১ সালের ১৩ই মে কানাডার আন্টিরীয় শহরে তার আসল নাম হল করণজিৎ কৌর ভউরা, তার মা ছিলেন হিমাচলের মেয়ে এবং বাবা শিখ তাই তার মনের মধ্যে যে এনার্জির অভাব হবে এটা কোনদিনই মানা যায় না।
সানি ছোটবেলায় পাড়ার ছেলেদের সঙ্গে হকি খেলতেন রাস্তাঘাটে মারামারি করতেন। আজ যার দ্রবীভূত লাস্টে হাবুডুবু খায় পুরুষ জাতি গন মেয়েরা তাকে প্রচন্ড পরিমাণ হিংসা করে, যদিও মুখে না বলে থাকে এত পপুলার একজন নারী কি করে সমস্ত পুরুষের মন জয় করে নিয়েছে এই জিনিসটাই সবচেয়ে বড় কথা। তবে ছোটবেলা থেকে তিনি লাজুক এবং নম্র সাগরেরই ছিল বটে। কানাডা থেকে মাত্র ১৩ বছর বয়সে সানি পাড়ি দেন মিসিগানে । নতুন জায়গায় এসে পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতেই সানির ঠিকানা গেল বদলে। সেখানে তার ঠিকানা হল ক্যালিফোর্নিয়া তার ঠাকুমা সব সময় চাইতেন তার সমস্ত পরিবার যেন একই ছাদের নিচে আসুক। যেখানে এসে শুধু জায়গার বদলী হয়নি বদলে গেছে সানি লিওনের মন ও শরীরের গঠন। ১৪ বছরের কিশোরীর যার সাথে রয়েছে কানাডা ও আমেরিকার যৌথ নাগরিকতার প্রমাণ পত্র । এখানে এসেই তিনি বাবা মার চোখ আড়াল করে প্রথম স্বাদ পেয়েছেন চুম্বনের।
ভারতে আসার আগে সানির জীবন কেমন ছিল ?
সানি লিওন কখনো স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি, তিনি ভারতবর্ষে আসবেন সানি লিওন আসলে নিজের জীবনটাকে নিয়ে অনেকটা খামখেয়ালি ভেবেছিল তবে জীবনটা যে এত পারফেঁটে যাবে তিনি কখনোই ভাবেননি।সানির আগের জীবনে তার চোখের সামনে যেই আসত তাকেই আঁকড়ে ধরে নিজে বাঁচতে চেষ্টা করত কেননা তার অতীতে এমন কিছু ঘটনা ঘটে গিয়েছে, জানিয়ে তিনি সবসময় সমালোচনার মুখে থাকত। তবে এক কোম্পানির চুক্তিতে তাকে এই নীল ছবিতে কাজ করতে হয়েছিল তবে শুধু অর্থের অভাবের জন্য তাকে অল্প বয়সে এই ব্যবসায় নামতে হয়েছিল ধীরে ধীরে তার সিনেমা সকলে দেখতে শুরু করে সানি লিওন আকাশ ছোঁয়া সাফল্যের চূড়ায় এগিয়ে গিয়েছিল। এমন এক সময় ছিল যখন সানিকে পেইন্ট হাউজ পেন্ট অফ দ্য ইয়ার বলা হয়। ২০১০ সালে ইন্টারন্যাশনাল মেন্স ম্যাগাজিনে ম্যাগাজিন টুয়েলভ শীর্ষে তাকে ১২ জনের প্রথম নীল ছবির তারকার মধ্যে একজন বেছে নেয়া হয়েছিল। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির জন্য অর্থ সংগঠনের জন্য rock androl angellers have ম্যারাথন এর সাথে প্রচারে অংশগ্রহণ করেছিল এছাড়াও সানি লিওন পিপল ফর দা এথিকাল ট্রিটমেন্ট অফ এলিমেন্ট বিজ্ঞাপনের জন্য পেজ দিয়েছেন।
আপনি কি একই প্রাক্তন নীল ছবি তারকা অভিনেত্রী সানি লিওনের বয়স ও জন্ম সংক্রান্ত ধর্ম এছাড়া অন্যান্য কিছু জানতে চান তবে নিচে ফলো করুন।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|