India vs Pakistan War: ভারত ও পাকিস্তান সীমান্তে চলছে যুদ্ধের প্রস্তুতি, কেন্দ্রীয় তরফ থেকে জারি করা হয়েছে হাই এলার্ট এমন মুহূর্তে বাংলাদেশি সীমান্তগুলিতে এলাকাগুলোর কি অবস্থা রয়েছে, বিশেষ করে বিএসএফের সাউথ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারে কতগুলি এলাকায় এখনো তারকাটার বেড়া দেওয়া হয়নি। কি বলছে ভারতীয় বিএসএফরা কি বলছে স্বরূপনগর কেমন আছে সীমান্তবর্তী এলাকার বাসিন্দারা। এমনই একটা রিপোর্ট জানা গিয়েছে সংবাদ মাধ্যমে।
ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তে বসবাসকারী ভবানী দেবনাথ বলেন বর্ডারে থাকা মানে আতঙ্কে ছাড়া আর কিছুই নয়। এখন কি করা যায় কি বা করার আছে ভারত ও পাকিস্তান সীমান্তে এখন সংঘাতের আবহাওয়া যুদ্ধের এলাকায় বাঙ্কারগুলিকে পরিষ্কার করার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে সমস্ত কাজগুলি করছে গ্রামবাসীরায় পাকিস্তানের সঙ্গে সংহতের আবহাওয়া ভীষণ জটিল সেইসঙ্গে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের রয়েছে চির মিত্রতা। বাংলাদেশীরা সকলেই পাকিস্তানকে সমর্থন করে আর আমরা রয়েছি ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তে তাই বাংলাদেশের রুট পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন ব্যবহার করতে পারে।
বাংলাদেশের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউনুস আসার পর থেকেই ভারত বিরোধী স্লোগান শোনা যাচ্ছে। আমাদের এখানে তারকাটা বিহীন বর্ডার রয়েছে যেখানে বোঝাও যায় না কোথায় সীমানা নির্ধারণ রয়েছে দক্ষিণবঙ্গ ফার্স্ট ইয়ারের অধীন ৯১৩ কিমি ফলস সীমান্তের প্রায় ৩৬৪ কিমি জল সীমান্তে রয়েছে জল সীমান্তে কাঁটাতার দেওয়া সম্ভব নয় আর স্থল সীমান্তে কাঁটাতারবিহীন অবস্থায় পড়ে রয়েছে ৫৩৮ কিমি এলাকা।
বাগদার রনঘাট গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার এপারে ভারত ওপারে বাংলাদেশ ওপারে বাংলাদেশের যশোর জেলা, মাঝখানে তারকাটা নেই সীমান্ত চিহ্নিত করা কোদালিয়া নদী, আরো এক বাসিন্দা সুমন সরকার বলেন একটা গ্রাম পুরো খোলা, দুই কি কিলোমিটার আড়াই কিলোমিটার খোলা বর্ডার লোক চলে আসে যখন তখন অনেকে আগে আসতো এখন একটু কমেছে এখন ডবল লাইট লাগানো হয়েছে সবকিছুই দেখা যায় তাই পারাপার একটু বন্ধ হয়েছে। এখানে বিএসএফের কঠোর পাহারাদার থাকলেও বর্ডারগুলি কিন্তু সুরক্ষিত নয় বর্ডারগুলি কিন্তু তারকাটা দিয়ে ঘেরা নয়। এখন কি হয় বলার কোন উপায় নেই যখন তখন একটু ঘটলে পারে আমাদের পরিস্থিতি একেবারেই বিপদজনক শুভ সন্ধ্যা হলেও এর মধ্যে আতঙ্ক উঠেই আছে কখন কি হয় এই যুদ্ধে কালীন পরিস্থিতি তারপরে ভারত বিরোধী স্লোগান বাংলাদেশের মধ্যবর্তী আমাদের গ্রাম।